ইসরায়েলের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়েছেন শহিদুল আলম। একটি ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
পোস্টে বলা হয়, ‘ইসরায়েল থেকে আজ বিকেলে একটি ফ্লাইট ছেড়েছে, যাত্রীর তালিকায় আছেন বাংলাদেশের খ্যাতনামা আলোকচিত্রী ও মানবাধিকার কর্মী শহিদুল আলম। তুরস্কের সূত্রে জানা গেছে, ফ্লাইটটি টিকে ৬৯২১স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে ইস্তাম্বুলে অবতরণ করার কথা।’
এই প্রক্রিয়ায় সহায়তা করেছেন তুরস্কের রাষ্ট্রপতি রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শহিদুল আলমের মুক্তি ও তাকে দেশে ফেরাতে সহযোগিতার জন্য তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
এর আগে গত বুধবার ইসরাইলি সেনারা গাজামুখী ওই নৌবহরের সব অধিকারকর্মী ও নাবিককে আটক করে। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে দৃক জানায়, ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশন এবং আদালাহ- দ্য লিগ্যাল সেন্টার ফর আরব মাইনরিটি রাইটস ইন ইসরাইল এর মাধ্যমে আমরা জেনেছি, আলোকচিত্রী শহিদুল আলমসহ ফ্রিডম ফ্লোটিলা নৌবহরের সব সাংবাদিক, স্বাস্থ্যসেবাকর্মী, মানবাধিকারকর্মী ও জাহাজের নাবিকদের আশদোদ বন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের ইসরাইলের কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
অবশেষে সে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন শহিদুল আলম। আশা করা হচ্ছে শিগগিরই তিনি দেশে ফিরে আসবেন।