২৯ আশ্বিন, ১৪৩১ - ১৪ অক্টোবর, ২০২৪ - 14 October, 2024

ইউপি চেয়ারম্যানর উপর হামলা ও দোকান ভাং চুরের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আমাদের প্রতিদিন
1 month ago
75


কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ

জাতীয় পার্টি মনোনীত কিশোরগঞ্জ সদর ইউপি চেয়ারম্যান হোসন শহীদ সোহরাওয়ার্দী গ্রেনট বাবুকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে হামলা ও তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুরের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে চেয়ারম্যানর পুত্র তানভিরুল হাসান প্রিন্স। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় প্রেস ক্লাব এ সংবাদ সম্মেলন করেছে।

চেয়ারম্যানর পুত্র সংবাদ সম্মেলনে জানান- তার বড় চাচু ৯০ দশকের ছাত্রনেতা, উপজলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তার বাবা যুবদলের পর পর দুই বার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ২০১৫ সাল ইউপি নির্বাচনে আমার বাবা গ্রেনেট বাবু বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেলও তা কুচক্রি মহলরা কেড়ে নেয়। পরবর্তীতে বাবা বিএনপির কতিপয় নেতার আচরণে অতিষ্ঠ হয় অভিমান করে নিজস্ব জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে জাপায় যোগ দান এবং জাপার প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এখানই মূলত কিশোরগঞ্জের আওয়ামী লীগ ও তাদর মদতপুষ্ঠ কিছু বিএনপি নেতার মনে আগুন লেগে যায়। কারণ আমার বাবা চেয়ারম্যান হওয়া মানে বিএনপি শক্তিশালী হওয়া। তারা বিএনপিকে দুর্বল করতেই বিভিন্ন রকম চেষ্টা করে। তিনি জাপা মনোনিত চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে বিএনপির দুর্দশা দেখে বৈষম্য বিরাধী ছাত্র আদালনের সময় আমাকে কিশারগঞ্জ ছাত্রদের একত্রিত করে আন্দোলন নামিয়ে দেয়। যার ফলশ্রæতিতে আজকে আমারা স্বাধীন বাংলাদেশ পাই। ৫ আগষ্ট স্বৈরাচার পতনের পর বিভিন্ন দলের ন্যায় আমার বড় চাচা মাসুদ রানা পাটায়ারী বিএনপিকে শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করার জন্য বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীরা যারা আওয়ামী ঘেষা বিএনপি দ্বারা উপক্ষিত ও বৈষম্যর শিকার তাদেরকে একত্রিত করার লক্ষ্য ইউনিয়নে ইউনিয়নে গণসংযোকগ ও আলোচনা শুরু করে। সম্প্রীতি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী নিয়ে দু পক্ষের দ্বন্দ বাঁধে। যার সাথে আমার বাবার কোন সম্পক্ততা ছিল না। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দ্বন্দকে কেন্দ্র  করে ৩১ আগষ্ট বিএনপির আব্দুল্লাহ আল মামুন ও তাজুল ইসলাম ডালিমর নেতৃত্বে কতিপয় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির লোকজন লাঠি সোটা নিয়ে আমার বড় চাচার দোকান ভাংচুর করতে যায়। দোকান বন্ধ দেখে তারা ফিরে এসে কামারপাড়া মোড়ে অবস্থান  নিয়ে হুমকী দিতে থাকে। এসময় আমার বাবা ইউপি চেয়ারম্যান এসে তাদর বাঁধা দেয় এবং পরিস্থিতি শান্ত হয়। পরবর্তীতে  সাবেক চেয়ারম্যান আনিছ এর প্ররোচনায় ও গুন্ডা বাহিনীর সহযাগীতায় মামুন ডালিম গং আমার বাবা গ্রেনেট বাবুকে মেরে ফেলার উদ্দেশ্যে অতর্কিত হামলা করে আহত করে এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর করে ব্যাপক ক্ষতি করে। আহত বাবা রংপুর মেডিকেলে চিকিৎসাধীন আছে। আমি সন্তান  হিসেবে তার উপর হামলা ও দোকান ভাংচুরের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মলন করছি। আমি এর সুষ্ঠ তদন্ত সাপক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানাছি।

সর্বশেষ

জনপ্রিয়

// Set maxWidth